Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বিশেষ অর্জন

বিশেষ অর্জন

 

জেলা প্রশাসনের অর্জন সমূহ:

 

১.         উদ্যেগের নামঃ ওয়ান স্টপ সাভিসের মাধ্যমে ভূমিহীনদের মধ্যে খাস জমি বন্দোবস্ত ।

 

            উদ্যেক্তার নামঃ    খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান ।

           সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ 

           বাংলাদেশের মধ্যে এই প্রথম ভোলা জেলায় ওয়ান স্টপ  সার্ভিসের মাধ্যমে প্রকৃত ভূমিহীনদের মধ্যে মাত্র ৩-৬ ঘন্টার মধ্যে কৃষি খাস জমি বন্দোবস্ত দেয়া হচ্ছে । এ প্রক্রিয়ায় একই ভেন্যুতে বন্দোবস্ত কেস অনুমোদন,কবুলিয়াত সম্পাদন, কবুলিয়াত নিবন্ধন এবং খতিয়ান খুলে ভূমিহীনদের মধ্যে খতিয়ান সরবরাহ করা হচ্ছে । স্বাভবিক প্রক্রিয়ায় এ কাজটি  সম্পন্ন করতে কয়েক মাস থেকে কয়েক বছর লেগে জেত।কিন্তু ওয়ান

 স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে মাত্র ৩-৬ ঘণ্টার মধ্যে এ কাজগুলো সম্পন্ন করা হচ্ছে। তাছাড়া এ কাজগুলো সম্পাদনের জন্য বন্দোবস্ত গ্রহীতাকে  একাধিকবার উপজেলা ভূমি  অফিস এবং সাব-রেজিস্ট্রি  অফিসে গিয়ে যাওয়া-আসা করতে হত। বিভিন্ন দালালের খপ্পরে পরে  আর্থিক ক্ষতিসহ বিভিন্ন হয়রানির শিকার হত। কিন্তু ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হওয়ায় কোন রকম হয়রানি এবং অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় ছাড়াই ভূমিহীন কৃষকগণ  বন্দোবস্ত জমির খতিয়ান তাৎক্ষণিক হাতে পায়ে যাচ্ছেন। এ প্রক্রিয়ায় জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক( রাঃ), আর ডি সি , উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারি কমিশনার( ভূমি), স্থানীয় ইউ পি  চেয়ারম্যান ,ইউপি   সদস্য এবং স্থানীয় গণ্য মান্য  ব্যক্তিবর্গ ও মিডিয়া কর্মীদের উপস্থিতিতে বন্দোবস্ত সম্পন্ন হয় বিধায় প্রকৃত ভূমিহীন সনাক্তপূর্বক  খাস জমি বিতরণ করা সম্ভব হচ্ছে। টাউট,দালাল, জোতদার এবং অসাধু কর্মচারীদের হয়রানি থেকে ভূমিহীনরা মুক্তি পাচ্ছেন।

 

২।          উদ্যেগের নামঃ       জেলা প্রশাসন ভোলা শহর ফরমালিনমুক্ত করনঃ

 

             উদ্যেক্তার নামঃ    খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান ।

 

             সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

             ১৫-১০-২০১২ খ্রিঃ তারিখ থেকে ভোলা শহরকে ফরমালিনমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ফল, মাছ,দুধ ও সবজি ফরমালিনমুক্ত রাখার নিমিত্ত জেলা প্রশাসন কতৃক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। বিভিন্ন ফল-মুল,দুধ, সবজি এবং মাছে ফরমালিন ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে জেলা তথ্য অফিসারের মাধ্যমে মাইক যোগে ব্যাপক প্রচার করা হয়েছে । জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি কক্ষে ফরমালিন পরিক্ষার নিমিত্তে পরীক্ষাগার স্থাপন করা হয়েছে। খাদ্যে ফরমালিন আছে কিনা তা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গঠিত পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা হয় । বাজারে ফরমালিনমুক্ত খাদ্য নিশ্চিতকরণে স্থানীয় উদ্যোগে বাজার মনিটরিং কমিটি নিয়মিত কাজ করছে। ফল, সবজি ব্যবসায়ী , সাংবাদিক,স্কাউট এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণকে বিএসটিআই এর বিশেষজ্ঞ দ্বারা ফরমালিন পরীক্ষার বিষয়ে  প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে । দুধ, মাছ, ফল এবং সবজি ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিদের মধ্যে বিনামুল্যে ফরমালিন পরীক্ষার কিটস বিতরণ করা হয়েছে। ফরমালিমুক্ত শহর/বাজার মিনিটরিং করার নিমিত্ত ভোলা শহরকে তিনটি স্কাউট দলকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে । ভোলা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য বৃহদাকারের সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে ।

 

৩।            উদ্যেগের নামঃ  বিনামূল্যে চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন ।

 

               উদ্যেক্তার নামঃ    খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান ।

               সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

               ভোলা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একটি ফ্রি চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে । এই চিকিৎসা কেন্দ্রে ভোলা জেলার একজন অবসরপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন বিনা ফি এ গরিব, দুস্থ ও অসহায় রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন । এ কেন্দ্র হতে বিনামূল্যে ঔষধও দেয়া হচ্ছে । সপ্তাহে তিন দিন সেবা প্রদান করা হয় । এ কেন্দ্রের নামে স্থানীয় রুপালি ব্যাঙ্কে একটি ব্যাংক হিসাব রয়েছে । বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন / ব্যক্তি প্রদত্ত অনুদান এ ব্যাংক হিসাবে জমা হয় এবং এখান হতে ব্যয় নির্বাহ করা হয় । ডাক্তারকে সহায়তা করা এবং আগত রোগী ও ঔষধ –পত্রের হিসাব রাখার জন্য একজন এ্যাটেনডেন্টও নিয়োগ দেয়া হয়েছে ।

 

৪।            উদ্যেগের নামঃ  জেলা প্রসাশকের কার্যালয় এর ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীর সমন্বয়ে ব্যান্ডদল গথন।

 

                উদ্যেক্তার নামঃ    খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান ।

 

               সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

 

               বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় অনুষ্ঠান নান্দনিকভাবে উপস্থাপনের জন্য সুসজ্জিত বাদক দলের প্রয়োজন হয় । এ ক্ষেত্রে সাধারণত স্কুল/কলেজ বা পুলিশের বাদক দলের সাহায্য নেয়া হয় । কিন্তু অনেচ সময় দেখা যায় প্রয়জনের সময় এদেরকে পাওয়া যায় না । এ ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসনের একটি নিজস্ব বাদক দল থাকলে এ ধরনের সমস্যা উত্তরণ করা যায় । এ ধারণা থেকেই ভোলা জেলা প্রশাসনের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের মধ্য হতে স্মার্ট ও শারীরিক দিয়ে সক্ষম ৮ জন কর্মচারী বাছাই করে একটি ব্যান্ড দল করা হয় । ব্যান্ড বাজানো পারদর্শী একজন শিক্ষক দ্বারা তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয় । অতঃপর ড্রামসেট এবং ইউনিফর্ম দিয়ে তাদের সজ্জিত করা হয় । বর্তমানে তারা জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ব্যান্ডদল হিসাবে পারফর্ম করে থাকে ।

৫।            উদ্যেগের নামঃ ডাটাবেজ তৈরী

 

 

                উদ্যেক্তার নামঃ মোঃ মেসবাহুল ইসলাম, জেলা প্রশাসক, ভোলা।

 

               সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

              জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ইস্যুকৃত লাইসেন্স সমুহের হালনাগাদ তথ্য সহজে পাওযার জন্য ডাটাবেজ তৈরী করা হয়েছে যা নিয়মিত আপডেট করা হচ্ছে। সেখান থেকে জেলাবাসী বিভিন্ন তথ্য পেয়ে উপকৃত হচ্ছে। এ ছাড়াও জেনারেল সার্টিফিকেট শাখার জন্য সকল সার্টিফিকেট মামলার একটি ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে ।

ঘ) উদ্যোগটির আওতাভূক্ত এলাকাঃ ভোলা জেলা।

 

 

৫।            উদ্যেগের নামঃ মানসম্মত শিক্ষা ।

 

               উদ্যেক্তার নামঃ মোঃ মেসবাহুল ইসলাম, প্রাক্তন জেলা প্রশাসক, ভোলা।

 

               সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

               সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় জেলা প্রশাসক, ভোলা কর্তৃক সকল শ্রেনীর জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ জনগণকে নিয়ে ভোলা জেলায় মান সম্মত শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে সভা, র‌্যালী, উঠান বৈঠক, লিফলেট বিতরণ ইত্যাদি কাজ করে চলছে। ব্যাপক প্রচরানায় জনগণ উপকৃত হচ্ছে।

ঘ) উদ্যোগটির আওতাভূক্ত এলাকাঃ ভোলা জেলা।

 

 

৫।            উদ্যেগের নামঃ  তথ্য কেন্দ্র

 

              উদ্যেক্তার নামঃ মোঃ মেসবাহুল ইসলাম, জেলা প্রশাসক, ভোলা।

 

              সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

             জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি তথ্য কেন্দ্র্ স্থাপন করা হয়েছে।সেখান থেকে জেলাবাসী বিভিন্ন তথ্য ও সহযোগিতা পেয়ে উপকৃত হচ্ছে।

ঘ) উদ্যোগটির আওতাভূক্ত এলাকাঃ ভোলা জেলা।